অনেকে প্রশ্ন করেছেন আমার গ্যাস্ট্রিক আলসার হয়েছে কি করলে বা কি বা খাবার খেলে সমস্যা থেকে রেহাই পাব বা সুস্থ হতে পারব। এটা আসলে প্রেসক্রিপশনটা খুবই গুরুত্বপূর্ন। আপনার ডাক্তার আপনাকে কিছু প্রেসক্রিপ করেছেন।
সাধারণত ভাজাপোড়া খাবার। চিনিজাতীয় খাবার প্রচুর মশালা দিয়ে কষান খাবার। ডিউরিং নীল পানি খেতে না করি। খাবার আধাঘণ্টা থেকে এক ঘন্টা আগে পিছে পানি অ্যাডজাস্ট করতে বলে খাবারকে ভালো করে চিবিয়ে খেতে বলি।
আরও পড়ুন: আমি মোটা হবো কিভাবে-মোটা হওয়ার সহজ উপায়
সফট খাবার আপনার খাদ্য তালিকায় যেন থাকে বিশেষ করে বিকেল থেকে রাতের খাবারটা এমনভাবে হওয়া উচিত যেখানে তেমন একটা মশলা বা তেল জাতীয় খাবার না থাকে। আপনি সাবুদানা খেতে পারেন । দুধ যদি আপনার গ্যাস টা বেড়ে যায় । তাহলে দুধ কম খান ।
তবে লোফ্যাট মিল আপনি চাইলে আপনার খাদ্য তালিকায় রাখতে পারেন। দুধ ঝামেলা হলে আপনি টক দই দিয়ে আপনার খাদ্য তালিকায় পরিপূর্ণ করতে পারেন। গ্যাস্ট্রাইটিস ভালো করার জন্য টাইম মতো আপনার খাবারটা কি নিতে হবে।
দিনে আপনার খাবারটা বিরতি পড়ে এটা খেয়াল করতে হবে। কোন খাবারটা গ্যাস বারে সে খাবার টাকা আইডেন্টিফাই করতে করতে হবে । আপনাকে বিভিন্ন ধরনের ডাল হতে পারে চার থেকে পাঁচ রকমের ডাল থেকে আপনার বের করতে হবে কোন খাবার আপনার প্রবলেম হয়।
আরও পড়ুন: মস্তিষ্ক ভালো রাখার উপায়-How To Increase Brain Power
সেটা বাদ করে অন্য ডালে নিতে পারেন। অনেকে শাকসবজি জাতীয় খাবারে গ্যাসট্রাইটিস বেড়ে যায়। তার মানে সব ধরনের শাক হবে তা কিন্তু না। কিন্তু আপনাকে বের করতে হবে যে কোন শাকে আপনার গ্যাস টা বেড়ে যায় ।
তাহলে সেটা আপনি এভয়েট করলেন এভাবে নিজের নিজের যদি আপনি না পারেন তাহলে আপনি ডায়েটিশিয়ানের কাছে আসছে তিনি আপনাকে প্রশ্ন করলে আপনার জন্য অনেক বেশি সুবিধা হবে সেই অনুযায়ী কিন্তু আপনাকে মেইল প্লান্ট তৈরি করে দিতে হবে।
সাধারণত এই ধরনের ক্ষেত্রে একজন রোগীকে এক থেকে তিন মাস পর সিস্টেমেটিক লাইফ স্টাইল মেনে চলতে হবে । যেন যদি গ্যাস্ট্রিক বা আলসার হয়ে যায় সেটার জন্য রিমুভ হয়ে যায় সব ।
ধন্যবাদ