আমাদের দেহ প্রতিনিয়ত এই নানা ধরনের রোগব্যাধি শিকার হয় শরীরের অযত্ন কিংবা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে গেলে দেহে রোগ সংক্রমণ হয়।
ঠিক তেমনি ভাবে ত্বকের যত্ন করলে বিভিন্ন ধরনের চর্মরোগ দেখা যায়।
আজকের পোষ্টে চর্ম রোগের লক্ষণ ও ঘরোয়া চিকিৎসা সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করুন ।
সাধারণত বয়সন্ধিকালে হয়ে থাকে ১৮ থেকে ২০ বছরের ছেলেমেয়েদের মধ্যে এ রোগটি সবচেয়ে বেশি দেখা যায়।
এই রোগের ফলে মুখের সৌন্দর্য নষ্ট হয় কারণ অনিয়মিত খাদ্যাভাস এবং অপর্যাপ্ত হোম লোন সৃষ্টির অন্যতম কারণ মানসিক চাপের ফলে ব্রণ দেখা দেয় ।
তৈলাক্ত খাবার অধিক হওয়ার ফলে ত্বকে ব্রণ হতে পারে পত্রিকা চিনি ও তেল জাতীয় খাবার খাওয়ার পরিমাণ কমাতে হবে বেশি বেশি সবুজ শাকসবজি খেতে হবে ।
পানি খাওয়ার পরিমাণ বাড়াতে হবে গ্রহণ করানো যাবে না এবং চিকিৎসকের পরামর্শ মেনে চলতে হবে ।
যেকোনো সময় শরীরের যেকোনো স্থানে ফাংগাস দ্বারা আক্রান্ত হওয়ার কারণে এটি একটি ছোঁয়াচে রোগ এ রোগ হয় সেখানে অতিরিক্ত চুলকানি দেখা দেয় ।
কেউ যদি সঠিকভাবে পরিচালনা বজায় রাখে সে ক্ষেত্রে এই রোগ দেখা দেয় ।
একাধিক মানুষের পোশাক ব্যবহারের ফলে এই রোগ হয়ে থাকে ভেজা স্যাঁতসেঁতে স্থানে বসবাস করলে এ রোগ দেখা দেয় ।
প্রতিকার যেকোনো ক্ষতস্থানে যেন বেড়িয়ে না জমে সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে কারো ব্যবহৃত রুমাল বা কাপড়ের ব্যবহার করা যাবে না ।
প্রতিনিয়ত উষ্ণ গরম পানি ও সাবান দিয়ে ভালোভাবে গোসল করতে হবে ত্বকের যে কোন স্থানে প্রদাহের সৃষ্টি হওয়াকে একজিমা হলে অতিরিক্ত গরমের ফলে এ রোগ বেশি দেখা দেয় ।
কারণ এ রোগ দেখা দেয় যে কোন ধরনের রিক্সার পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ার ফলে এ রোগ হতে পারে ।
সূর্যের ক্ষতিকর রশ্মি দীর্ঘ ক্ষণ দেহের সংস্পর্শে থাকলে এই রোগ দেখা দিতে পারে ।
এলার্জি জাতীয় খাবার গ্রহণের ফলে অ্যাকজিমা হয়ে থাকে প্রতিকার নারকেল তেল প্রতিদিন রাতে ঘুমানোর আগে মুখে এবং শরীরে ব্যবহার করতে হবে ।
এলোভেরা জেল ব্যবহার করতে হবে শসার রস ত্বকে ব্যবহারের ফলে এই সব রোগ আক্রান্ত সম্ভাবনা অনেকাংশে কমে যায় ।
এ রোগে আক্রান্ত হলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ মেনে চলতে হবে সাধারণ কিছু নিয়ম মেনে চললে এসব রোগ প্রতিরোধ করা সম্ভব ।
পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন থাকুন ও নিয়মিত গোসল করুন সূর্যের ক্ষতিকারক রশ্মি থেকে দূরে থাকুন ।
অন্যের পোশাক ও রুমাল ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকুন ।
নিয়মিত পুষ্টিকর খাবার গ্রহণ করুন চর্মরোগে আক্রান্ত হয়ে থাকলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিন ।
এই পোষ্টটি কেমন লাগলো তা অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন ভালো লাগলে লাইক এবং শেয়ার করতে পারেন ।
আপনার বন্ধুদের সাথে স্বাস্থ্য সচেতনতা এবং খেলাধুলা তথ্য পেতে আমাদের ওয়েবসাইটি ভিজিত করুন।
আরও পড়ুন : ডায়াবেটিস রোগীর নিষিদ্ধ খাবার তালিকা Diabetes control tips