নিউমোনিয়া বর্তমানে করোনাভাইরাস এর সাথেনিউমোনিয়া রোগের লক্ষণ মিলে যায়। তাই নিউমোনিয়া সম্পর্কে ক্লিয়ার ধারণা এখন দরকার তো চলুন তবে শুরু করি ।
আজকের টিপস আজকের টিপস আমরা জানবো নিউমোনিয়া কি? নিউমোনিয়ার উপসর্গ সমূহ? এর প্রাদুর্ভাব নিউমোনিয়ার কারণ।
কখন ডাক্তার দেখাবেন? সনাক্তকরণ বাড়তি সতর্কতা তাকে চিকিৎসা এবং প্রতিরোধ ব্যবস্থা সম্পর্কে। অর্থাৎ একটি কমপ্লিট গাইডলাইন পাবেন নিউমোনিয়া নিয়ে ।
তো চলুন শুরু করা যাক।
নিউমোনিয়া কি?
ফুসফুসের প্রদাহ জনিত একটি রোগের নাম। এটা হল ফুসফুসের প্যারেনকাইমা প্রদাহ বিশেষ সাধারণত ভাইরাস ব্যাকটেরিয়া ছত্রাক সংক্রমণের কারণে নিউমোনিয়া হয় ।
নিউমোনিয়া মৃত বা হালকা থেকে জীবনহানি কর হতে পারে। নিউমোনিয়া থেকে ফ্লোর হবার সম্ভাবনা থাকে। নিউমোনিয়া সাধারণত বয়স্ক ব্যক্তিদের যারা দীর্ঘদিন রোগে ভুগছে.
অথবা যাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দুর্বল বা কম তাদের মধ্যে বেশি দেখা যায় । তবে তরুণ অল্পবয়স্ক স্বাস্থবান লোকদেরও নিউমোনিয়া হতে পারে । চলুন এবার জেনে নেওয়া যাক। এর উপসর্গ সমূহ
নিউমোনিয়ার উপসর্গ গুলো বিভিন্ন হয়ে থাকে। এটা নির্ভর করে শারীরিক অবস্থা এবং কী ধরনের জীবাণু সংক্রমণ হয়েছে ।
তার ওপর নিউমোনিয়ার লক্ষণ সমূহ হলো জ্বর, কাশি শ্বাসকষ্ট, কাঁপুনি, ঘাম হওয়া, বুকে ব্যথা বা শ্বাস প্রশ্বাসের সাথে ওঠা-নামা করে, মাথাব্যথা, মাংসপেশিতে ব্যথা, ক্লান্তি অনুভব করা ।
প্রাদুর্ভাব
প্রতিবছর প্রায় ৯ লক্ষ ২০ হাজার শিশু এবং বাচ্চার নিউমোনিয়া মারা যায়। প্রধানত দক্ষিণ এশিয়া এবং সাহারা মরুভূমির দক্ষিনে অবস্থিত আফ্রিকা মহাদেশের নিউমোনিয়া প্রাদুর্ভাব বেশি।
নিউমোনিয়ার কারণ
ব্যাকটেরিয়া নিউমোকক্কাস, স্টেফাইলোকক্কাস এর কারণে আদ্যপ্রাণী এন্টামিবা হিস্টোলাইটিকা ছত্রাক হচ্ছে মূলত জাতীয় রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম তাদের ছত্রাক দিয়ে হয়।
কখন ডাক্তার দেখাবেন
অস্বাভাবিক জ্বর, কাশি, শ্বাসকষ্ট ও বুকে ব্যথা হওয়ার সাথে সাথে ডাক্তারের কাছে যেতে হবে। সনাক্তকরণ করতে কি করবে শারীরিক পরীক্ষা-নিরীক্ষা, বুকের এক্সরে, রক্ত এবং কফ বা স্ট্রেস বা পরীক্ষা করবে।
বাড়তি সতর্কতা হচ্ছে প্রচুর বিশ্রাম নিতে হবে প্রচুর পরিমাণে পানি পান করতে হবে
চিকিৎসা
এন্টিবায়োটিক প্রচুর তরল খাবার , পর্যাপ্ত বিশ্রাম নিতে হবে তবে অবশ্যই ডাক্তারের শরণাপন্ন হয়ে খেতে হবে।
প্রতিরোধ ব্যবস্থা
ভালোভাবে পরিষ্কার করে হাত ধুতে হবে। নিজের প্রতি যত্ন নিতে হবে। পর্যাপ্ত বিশ্রাম নিতে হবে। সুষম খাদ্য গ্রহণ করতে হবে। ধূমপান করা যাবে না।
অন্যের সামনে হাঁচি-কাশি দেওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে। হাঁচি-কাশি দেয়ার সময় মুখ হাত দিয়ে ঢাকতে হবে। রুমাল ব্যবহার করতে হবে ।
টিকা দিতে হবে ডায়াবেটিস পুষ্টিহীনতা ইত্যাদির চিকিৎসা করাতে হবে।
নিউমোনিয়া রোগের লক্ষণ
প্রিয় দর্শক ছিল আজকের টিপস আশা করি পোষ্টটি আপনাদের কাছে ভাল লেগেছে। কেমন লেগেছে সেটি জানিয়ে কমেন্ট করবেন । আমাদের সাথেই থাকুন ধন্যবাদ